"प्रयोगकर्ता:हिमाल सुबेदी/प्रयोगस्थल" का संशोधनहरू बिचको अन्तर

कुनै सम्पादन सारांश छैन
चिनोहरू: मोबाइल सम्पादन मोबाइल वेब सम्पादन
कुनै सम्पादन सारांश छैन
चिनोहरू: मोबाइल सम्पादन मोबाइल वेब सम्पादन
पङ्क्ति १०४:
[[बीच बाटोमा ब्युँझेर]]
[[कुमारी जात्रा]]
 
== পশ্চিম পাকিস্তানে প্রতিক্রিয়া ==
[[चित्र:অমর একুশে.jpg|left|thumb|200px|ভাষা শহীদদের স্মরণে [[জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়|জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে]] প্রতিষ্ঠিত অমর একুশে (ভাস্কর্য)।]]
যদিও পূর্ব পাকিস্তানের অনেক বাঙালি মনে করেন যে, বাংলা ভাষা আন্দোলন জাতিগত জাতীয়তাবাদের উপর ভিত্তি করে সংঘটিত হয়েছিল; কিন্তু এ আন্দোলনের মাধ্যমে পাকিস্তানের দুই অংশের সংস্কৃতির পার্থক্যগুলো সুস্পষ্টভাবে পরিলক্ষিত হয়েছে।<ref name="B2g"/><ref name=uddin/><ref name="BH">{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|শিরোনাম = বাংলাদেশের ইতিহাস
|ইউআরএল = http://www.discoverybangladesh.com/history.html
|প্রকাশক = ডিসকভার বাংলাদেশ
|সংগ্রহের-তারিখ = ২১-০৬-২০০৭
|ভাষা = ইংরেজি
|আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20070609211143/http://www.discoverybangladesh.com/history.html
|আর্কাইভের-তারিখ = ৯ জুন ২০০৭
|অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ
}}</ref> পশ্চিম পাকিস্তানে এ আন্দোলনটি পাকিস্তানি জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে বিভাগীয় উত্থান বলে মনে করা হয়।<ref name="AS">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি
| শেষাংশ = Rahman | প্রথমাংশ = Tariq | তারিখ = September, 1997
| শিরোনাম = Language and Ethnicity in Pakistan | সাময়িকী = Asian Survey
| খণ্ড = 37 | সংখ্যা নং = 9 | পাতাসমূহ = 833–839 | issn = 0004-4687
| ডিওআই = 10.1525/as.1997.37.9.01p02786
| সূত্র = Harvnb | jstor=2645700}}</ref> দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রে “একমাত্র উর্দু” নীতি প্রত্যাখ্যান করাকে মুসলমানদের পারসিক-আরবি সংস্কৃতি এবং পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠার মূল মতাদর্শের গুরুতর লঙ্ঘন হিসাবে দেখা হয়।<ref name="B2g"/> পূর্ব পাকিস্তানের বেশ কয়েকজন শক্তিশালী রাজনীতিবিদ মনে করেন যে, “উর্দু” হল ভারতীয় ইসলামী সংস্কৃতির অংশ, আর বাংলাকে তারা হিন্দু সংস্কৃতির সংমিশ্রণে তৈরি বাংলা সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচনা করতেন।<ref name=JSToldenburg/> অধিকাংশই যারা “একমাত্র উর্দু” নীতির পক্ষে ছিলেন, তারা মনে করতেন যে, উর্দু কেবলমাত্র পাকিস্তান দেশের ভাষা হিসেবেই নয়, বরং সমগ্র জাতির ভাষা হিসেবে উর্দুকে প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। এধরনের চিন্তা-ভাবনাও উর্দু নীতির বিপক্ষে অবস্থান নেয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল; কেননা, পাকিস্তানে তখন আরও বেশ কিছু ভাষাগত পার্থক্যের সম্প্রদায় ছিল।<ref name=JSToldenburg/> ১৯৬৭ সালের শেষের দিকে আইয়ুব খান বলেন যে, “পূর্ব পাকিস্তান... এখনো হিন্দু সংস্কৃতি এবং প্রভাবের অধীনে রয়েছে।” <ref name=JSToldenburg/>
 
আন্দোলনের পর আওয়ামী মুসলিম লীগ বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করতে শুরু করে এবং দলের নাম থেকে “মুসলিম” শব্দটি বাদ দিয়ে দেয়।<ref name=apcss>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Lintner |প্রথমাংশ=Bertil |সম্পাদক=eds Satu Limaye, Robert Wirsing, Mohan Malik |শিরোনাম=Religious Radicalism and Security in South Asia |ইউআরএল=http://www.apcss.org/Publications/Edited%20Volumes/ReligiousRadicalism/ReligiousRadicalism.htm |সংগ্রহের-তারিখ=2007-06-28 |তারিখ=January, 2004 |প্রকাশক=Asia-Pacific Center for Security Studies |অবস্থান=Honolulu, Hawaii |আইএসবিএন=0-9719416-6-1 |অধ্যায়=Chapter 17: Religious Extremism and Nationalism in Bangladesh |অধ্যায়ের-ইউআরএল=http://www.apcss.org/Publications/Edited%20Volumes/ReligiousRadicalism/PagesfromReligiousRadicalismandSecurityinSouthAsiach17.pdf |বিন্যাস=PDF |পাতা=413 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070404154558/http://www.apcss.org/Publications/Edited%20Volumes/ReligiousRadicalism/ReligiousRadicalism.htm |আর্কাইভের-তারিখ=২০০৭-০৪-০৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref> ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে পশ্চিম পাকিস্তানের জাতিগত জাতীয়তাবাদীভিত্তিক দলগুলোর কার্যক্রমে গতির সঞ্চার করে।<ref name="B2g"/> পাশাপাশি পূর্ব পাকিস্তানে রাজনৈতিক অস্থিরতা, কেন্দ্রীয় সরকার এবং যুক্তফ্রন্টের নেতৃত্বে প্রদেশিক সরকারের মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ছিল ১৯৫৮ সালে সেনাবাহিনী প্রধান আইয়ুব খানের সামরিক অভ্যূত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ।<ref name=UStudies/>
 
 
== গণমাধ্যমে বাংলা ভাষা আন্দোলন ==